◾ স্মেল ডেস্ক্রিপশানঃ
সুলতান নামক অত্যন্ত সুবাসিত এই সুগন্ধটির নাম নিজেই এটা বোঝাতে সক্ষম যে এটা আসলে কাদের জন্য তৈরি । আসিল আল আরব আতরটি ট্র্যাডিশনাল অ্যারাবিয়ান স্মেল।
আমির আল উদ মিষ্টি ঘ্রানের সাথে উডি নোটের মিশ্রণ এবং এরাবিয়ান বাখুর গোলাপের সাথে জাফরানের নোট মিশ্রণ।
ডানহিল ডিজায়ার এবং তিব্বত সম্পূর্ণ পারফিউম টাইপ স্মেল। জোপি পাউডারি এবং বাকারাত রৌজ মিষ্টি পারফিউম টাইপ ফ্রাগ্রেন্স।
কুল ওয়াটার আতরটি ঠান্ডা এবং স্নিগ্ধ একটি স্মেল দেব
◾কফি বিন ফ্র আমরা যখন একই সময়ে একের অধিক আতরের ঘ্রাণ নিতে থাকি তখন আমাদের অল-ফ্যাক্টরি নার্ভটি ভালোভাবে কাজ করেনা ফলে আমরা একসাথে ২-৩ টা আতরের ঘ্রাণ নেয়ার পর অন্যগুলোকে ঘ্রাণহীন বা একই ঘ্রাণের মত মনে হয় ।এই সমস্যা দূর করার জন্য প্রয়োজন কফি বিন ।
একটা আতরের ঘ্রাণ নেয়ার পর কফি বিনের ঘ্রাণ নিয়ে আপনার নার্ভকে পূনরায় সতেজ করে যাতে অন্য আতরের প্রকৃত ঘ্রাণটি নিতে পারেন সেজন্য কফি বিনও পেয়ে যাচ্ছেন সম্পূর্
◾টেস্টিং কিটঃ এই আতরগুলোর লংজিভিটি ও প্রজেকশান পরিক্ষা করে দেখার জন্য সাথে পেয়ে যাচ্ছেন টেস্টিং কিট সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
🔸 কাদের জন্য উপযোগী?
মাদ্রাসা, মসজিদ এবং দ্বীনি পরিবেশের জন্য রয়্যাল এসেন্স টাইপ ফ্রাগ্রেন্সগুলো প্রিফারেবল। এগুলি অনেক বেশি কড়া নয় আবার প্রচলিত পারফিউম টাইপের মতও না। স্প্রিচুয়াল ভাইব রয়েছে সবগুলো আতরে।
স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি বা কর্পোরেট পেশাজীবী যারা প্রচলিত অ্যালকোহলিক পারফিউমে অভ্যস্ত তারা যদি নন-অ্যালকোহলিক আতরে শিফট হতে চান তবে এই কম্বোটি সেরা পছন্দ হতে পারে।
◾ লংজিভিটি- কটন ফেব্রিকে ৪ থেকে ৮ ঘণ্টা স্থায়ী হবে ইনশাআল্লাহ। প্রতিবার ব্যবহারের সময় কমপক্ষে ০.২৫-০.৩০ মিলি আতর ব্যবহার করতে হবে।
◾ প্রজেকশান- ৩ থেকে ৫ ফিট দূরত্ব পর্যন্ত আতরগুলোর সুঘ্রাণ পৌঁছাবে ইনশাআল্লাহ।
◾ কাপড়ের ধরন ও আবহাওয়ার উপর ভিত্তি করে লংজিভিটি ও প্রজেকশান কিছুটা কমমেয়াদ–
প্যাকেজিংয়ের সময়– মার্চ ২০২৪
মেয়াদোত্তীর্ণ সময়– মার্চ ২০২৭
◼️ ক্রিয়া-বিক্রিয়া-
১. যেকোনো আতর অসংখ্য রাসায়নিক অনুর সমষ্টি।
আলো, বাতাস, পানি ইত্যাদি নিয়ামক ও উপাদানের সাথে আংশিক বা পরিপূর্ণ বিক্রিয়া করতে পারে।
২. প্রাকৃতিকভাবে সংঘটিত রাসায়নিক বিক্রিয়ার কারনে আতরের ঘ্রাণ, রঙ ও স্থায়িত্ব পরিবর্তন হতে পারে।
৩. দীর্ঘদিন ব্যবহারের জন্য অন্ধকার স্থানে সংরক্ষণ করুন। পানি ও বাতাসের স্পর্শমুক্ত রাখুন।
🔸 ডিভাইসের ব্রাইটনেস, ফটোগ্রাফির সময় আলোর রিফ্লেকশান, ফটো এডিটিং ইত্যাদি কারণে ছবির সাথে বাস্তপার্থক্য থাকতে পারে।